সরকার জবরদস্তিভাবে একতরফা নির্বাচনের ব্যবস্থা করছে অভিযোগ করে বিএনপি চেয়ারপারসন ও বিরোধীদলীয় নেতা বেগম খালেদা জিয়া আবারো বলেছেন, দলীয় সরকারের অধীনে দেশে কোনো নির্বাচন হবে না। তিনি সরকারকে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে নিরপে সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠানের পরিবেশ তৈরি করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। ঈদের দিন বুধবার দুপুরে কূটনীতিকসহ বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষের সাথে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে তিনি এসব কথা বলেন। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করেন বিরোধীদলীয় নেতা। খালেদা জিয়া বলেন, আমরা দেশে কোনো সঙ্ঘাত ও অশান্তি চাই না। নির্দলীয় সরকারের অধীনে অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন চাই। সরকারকে বলব, এখনো সময় আছে, আসুন আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে দেশে নিরপে সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠানের পরিবেশ তৈরি করি। ২৫ অক্টোবরের জনসভা নিয়ে খালেদা জিয়া বলেন, জনসভার তারিখ আমরা আগেই ঘোষণা করেছি। দেশটা সরকারের একার নয়। ২৫ অক্টোবরের জনসভা করতে দিতে হবে। বিএনপি প্রধান বলেন, সরকার গায়ের জোরে একতরফা নির্বাচন করলে কেন্দ্রভিত্তিক সংগ্রাম কমিটি গঠন করে তা প্রতিহত করা হবে। তিনি বলেন, মানুষ উদ্বিগ্ন হয়ে আছে। আমরা স্পষ্ট ভাষায় বলেছি, আমরা দেশে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন চাই। সেই নির্বাচন এই সরকারের অধীনে হবে না। কেবল নির্দলীয় সরকারই দেশে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করতে পারবে। বর্তমান সরকারের আমলে উপনির্বাচনের প্রসঙ্গ তুলে ধরে তিনি বলেন, অতীত কর্মকাণ্ড থেকে বোঝা যায়, জাতীয় নির্বাচন দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু হবে না। কিন্তু সরকার জবরদস্তিভাবে একতরফা নির্বাচনের ব্যবস্থা করছে, যা দেশের জন্য তিকর হবে। কারণ দেশের মানুষ দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন মেনে নেবে না। সরকার কেবল সংবিধানের দোহাই দেয়Ñ মন্তব্য করে বিরোধীদলীয় নেতা বলেন, সরকার সংবিধানের কথা বললে আমি প্রশ্ন করব, ১৯৯৫-৯৬ সালে কেন আপনারা সংবিধান মানেননি। তখন কেন নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য এত হরতাল-আন্দোলন-জ্বালাও-পোড়াও করেছেন। সরকার মতায় থাকার জন্য নিজেদের ইচ্ছামতো সংবিধান সংশোধন করে নির্দলীয় সরকারব্যবস্থা তুলে দিয়েছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। ২৪ অক্টোবরের পর সংসদ অধিবেশন চলার বিষয়ে খালেদা জিয়া বলেন, সরকার একেকবার একেক কথা বলে। তাদের বিশ্বাস করা যায় না। এত দিন বলেছে, সংসদ ২৪ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে। এরপর নির্বাচনের জন্য স্থগিত থাকবে। এখন বলছে, সংসদ অধিবেশন আরো চলবে। তাহলে একটি সংসদ বহাল রেখে আরেকটি সংসদ নির্বাচন কিভাবে হবে। একজন সিটিং এমপি থাকতে কিভাবে আরেকজন এমপি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। এটা হতে পারে না। খালেদা জিয়া বলেন, প্রধানমন্ত্রী প্রশাসনের সব সুযোগ নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। আমরা বিরোধী দল কোনো সুবিধা পাচ্ছি না। আমি বিরোধীদলীয় নেতা হিসেবে কোথাও গেলে ডিসি সাহেবও দেখা করতে আসেন না। তাহলে নির্বাচনে সবার সমান সুযোগ সৃষ্টি অর্থাৎ লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড হবে কিভাবে। নির্দলীয় সরকারের দাবি মেনে নেয়ার আহ্বান জানান তিনি। বর্তমানে দেশের অর্থনৈতিক দুরবস্থার কারণে মানুষের মুখে ঈদের আনন্দ নেই মন্তব্য করে বিরোধীদলীয় নেতা বলেন, দ্রব্যমূল্যের অসহনীয় অবস্থা। অনেকে অর্থনৈতিক কারণে কোরবানি দিতে পারেনি। তিনি বলেন, দেশের মানুষ না খেয়ে আছে। আর মতাসীনেরা লুটপাট করে টাকার ওপর বসে আছে। দেশ আজ দুর্নীতিতে ছেয়ে গেছে। দেশের মানুষ এই সরকারের হাত থেকে মুক্তি চায়। আগামীতে মতায় গেলে দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠা, দুর্নীতি নির্মূল, বিনিয়োগ বৃদ্ধি, ব্যবসায়বান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি, ঐক্যের রাজনীতি প্রবর্তনের উদ্যোগ নেবেন বলে জানান বিএনপি চেয়ারপারসন। বক্তব্যের শুরুতে দেশবাসী ও দলীয় নেতাকর্মীদের ঈদের শুভেচ্ছা জানান তিনি। অনুষ্ঠানে কূটনৈতিক কোরের ভারপ্রাপ্ত ডিন মোহাম্মদ কায়েফ, সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত ড. আবদুল্লাহ বিন নাসের আল বুশাইরি, যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার রবার্ট গিবসন, যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত জন ডেনি লুইসসহ ঢাকায় অবস্থানরত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, হাইকমিশনার ও তাদের প্রতিনিধিসহ ৪২টি দেশের কূটনীতিকেরা বিরোধীদলীয় নেতার সাথে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। এ সময় সাবেক কূটনীতিক রিয়াজ রহমান ও সাবিহ উদ্দিন আহমেদ বিএনপি প্রধানের সাথে ছিলেন। রাজনৈতিক নেতাদের মধ্যে কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, জাগপার শফিউল আলম প্রধান, লেবার পার্টির মোস্তাফিজুর রহমান ইরান প্রমুখ খালেদা জিয়ার সাথে কুশল বিনিময় করেন। সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী ব্যারিস্টার রফিক-উল হক, অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ, অধ্যাপক মনিরুজ্জামান মিঞা, জিন্নাতুন নেসা তাহমিনা বেগম, আনোয়ারুল্লাহ চৌধুরী, সদরুল আমিন, আ ফ ম ইউসুফ হায়দার, সুকোমল বড়ুয়া বিরোধীদলীয় নেতার সাথে কুশল বিনিময় করেন। ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি রুহুল আমিন গাজী, দিনকালের সম্পাদক রেজোয়ান সিদ্দিকী, ডিইউজের সভাপতি আবদুল হাই শিকদার, বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের প্রধান সম্পাদক তৌফিক ইমরোজ খালিদী, কবি আবু সালেহ, মাহমুদ শফিক, গীতিকার গাজী মাজহারুল আনোয়ার, অভিনেতা আহমেদ শরীফ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া মাহবুবুর রহমান, আনিসুল হক, মীর নাসির হোসেন, সালাম মোর্শেদীসহ একদল ব্যবসায়ী নেতাও আসেন ঈদের শুভেচ্ছা জানাতে। অনুষ্ঠানে মঞ্চে বিরোধীদলীয় নেতার পাশে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আর এ গনি, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মাহবুবুর রহমান, এম কে আনোয়ার, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, আ স ম হান্নান শাহ, রফিকুল ইসলাম মিয়া, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে বিএনপির সেলিমা রহমান, আবদুস সালাম, মাসুদ আহমেদ তালুকদার, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, সাইফুল আলম নিরব, মীর সরফত আলী সপু, শিরিন সুলতানা, নিলোফার চৌধুরী মনি, আবদুল কাদের ভুঁইয়া জুয়েল, হাবিবুর রশীদ হাবিবসহ সংসদ কেন্দ্রীয় ও সহযোগী সংগঠনের নেতারাও উপস্থিত ছিলেন। ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে স্বামী শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মাজারে পুষ্পমাল্য অর্পণ করেন খালেদা জিয়া। এ সময় দলের কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
Friday, 18 October 2013
দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন হবে না : খালেদা জিয়া
সরকার জবরদস্তিভাবে একতরফা নির্বাচনের ব্যবস্থা করছে অভিযোগ করে বিএনপি চেয়ারপারসন ও বিরোধীদলীয় নেতা বেগম খালেদা জিয়া আবারো বলেছেন, দলীয় সরকারের অধীনে দেশে কোনো নির্বাচন হবে না। তিনি সরকারকে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে নিরপে সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠানের পরিবেশ তৈরি করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। ঈদের দিন বুধবার দুপুরে কূটনীতিকসহ বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষের সাথে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে তিনি এসব কথা বলেন। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করেন বিরোধীদলীয় নেতা। খালেদা জিয়া বলেন, আমরা দেশে কোনো সঙ্ঘাত ও অশান্তি চাই না। নির্দলীয় সরকারের অধীনে অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন চাই। সরকারকে বলব, এখনো সময় আছে, আসুন আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে দেশে নিরপে সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠানের পরিবেশ তৈরি করি। ২৫ অক্টোবরের জনসভা নিয়ে খালেদা জিয়া বলেন, জনসভার তারিখ আমরা আগেই ঘোষণা করেছি। দেশটা সরকারের একার নয়। ২৫ অক্টোবরের জনসভা করতে দিতে হবে। বিএনপি প্রধান বলেন, সরকার গায়ের জোরে একতরফা নির্বাচন করলে কেন্দ্রভিত্তিক সংগ্রাম কমিটি গঠন করে তা প্রতিহত করা হবে। তিনি বলেন, মানুষ উদ্বিগ্ন হয়ে আছে। আমরা স্পষ্ট ভাষায় বলেছি, আমরা দেশে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন চাই। সেই নির্বাচন এই সরকারের অধীনে হবে না। কেবল নির্দলীয় সরকারই দেশে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করতে পারবে। বর্তমান সরকারের আমলে উপনির্বাচনের প্রসঙ্গ তুলে ধরে তিনি বলেন, অতীত কর্মকাণ্ড থেকে বোঝা যায়, জাতীয় নির্বাচন দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু হবে না। কিন্তু সরকার জবরদস্তিভাবে একতরফা নির্বাচনের ব্যবস্থা করছে, যা দেশের জন্য তিকর হবে। কারণ দেশের মানুষ দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন মেনে নেবে না। সরকার কেবল সংবিধানের দোহাই দেয়Ñ মন্তব্য করে বিরোধীদলীয় নেতা বলেন, সরকার সংবিধানের কথা বললে আমি প্রশ্ন করব, ১৯৯৫-৯৬ সালে কেন আপনারা সংবিধান মানেননি। তখন কেন নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য এত হরতাল-আন্দোলন-জ্বালাও-পোড়াও করেছেন। সরকার মতায় থাকার জন্য নিজেদের ইচ্ছামতো সংবিধান সংশোধন করে নির্দলীয় সরকারব্যবস্থা তুলে দিয়েছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। ২৪ অক্টোবরের পর সংসদ অধিবেশন চলার বিষয়ে খালেদা জিয়া বলেন, সরকার একেকবার একেক কথা বলে। তাদের বিশ্বাস করা যায় না। এত দিন বলেছে, সংসদ ২৪ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে। এরপর নির্বাচনের জন্য স্থগিত থাকবে। এখন বলছে, সংসদ অধিবেশন আরো চলবে। তাহলে একটি সংসদ বহাল রেখে আরেকটি সংসদ নির্বাচন কিভাবে হবে। একজন সিটিং এমপি থাকতে কিভাবে আরেকজন এমপি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। এটা হতে পারে না। খালেদা জিয়া বলেন, প্রধানমন্ত্রী প্রশাসনের সব সুযোগ নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। আমরা বিরোধী দল কোনো সুবিধা পাচ্ছি না। আমি বিরোধীদলীয় নেতা হিসেবে কোথাও গেলে ডিসি সাহেবও দেখা করতে আসেন না। তাহলে নির্বাচনে সবার সমান সুযোগ সৃষ্টি অর্থাৎ লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড হবে কিভাবে। নির্দলীয় সরকারের দাবি মেনে নেয়ার আহ্বান জানান তিনি। বর্তমানে দেশের অর্থনৈতিক দুরবস্থার কারণে মানুষের মুখে ঈদের আনন্দ নেই মন্তব্য করে বিরোধীদলীয় নেতা বলেন, দ্রব্যমূল্যের অসহনীয় অবস্থা। অনেকে অর্থনৈতিক কারণে কোরবানি দিতে পারেনি। তিনি বলেন, দেশের মানুষ না খেয়ে আছে। আর মতাসীনেরা লুটপাট করে টাকার ওপর বসে আছে। দেশ আজ দুর্নীতিতে ছেয়ে গেছে। দেশের মানুষ এই সরকারের হাত থেকে মুক্তি চায়। আগামীতে মতায় গেলে দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠা, দুর্নীতি নির্মূল, বিনিয়োগ বৃদ্ধি, ব্যবসায়বান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি, ঐক্যের রাজনীতি প্রবর্তনের উদ্যোগ নেবেন বলে জানান বিএনপি চেয়ারপারসন। বক্তব্যের শুরুতে দেশবাসী ও দলীয় নেতাকর্মীদের ঈদের শুভেচ্ছা জানান তিনি। অনুষ্ঠানে কূটনৈতিক কোরের ভারপ্রাপ্ত ডিন মোহাম্মদ কায়েফ, সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত ড. আবদুল্লাহ বিন নাসের আল বুশাইরি, যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার রবার্ট গিবসন, যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত জন ডেনি লুইসসহ ঢাকায় অবস্থানরত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, হাইকমিশনার ও তাদের প্রতিনিধিসহ ৪২টি দেশের কূটনীতিকেরা বিরোধীদলীয় নেতার সাথে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। এ সময় সাবেক কূটনীতিক রিয়াজ রহমান ও সাবিহ উদ্দিন আহমেদ বিএনপি প্রধানের সাথে ছিলেন। রাজনৈতিক নেতাদের মধ্যে কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, জাগপার শফিউল আলম প্রধান, লেবার পার্টির মোস্তাফিজুর রহমান ইরান প্রমুখ খালেদা জিয়ার সাথে কুশল বিনিময় করেন। সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী ব্যারিস্টার রফিক-উল হক, অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ, অধ্যাপক মনিরুজ্জামান মিঞা, জিন্নাতুন নেসা তাহমিনা বেগম, আনোয়ারুল্লাহ চৌধুরী, সদরুল আমিন, আ ফ ম ইউসুফ হায়দার, সুকোমল বড়ুয়া বিরোধীদলীয় নেতার সাথে কুশল বিনিময় করেন। ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি রুহুল আমিন গাজী, দিনকালের সম্পাদক রেজোয়ান সিদ্দিকী, ডিইউজের সভাপতি আবদুল হাই শিকদার, বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের প্রধান সম্পাদক তৌফিক ইমরোজ খালিদী, কবি আবু সালেহ, মাহমুদ শফিক, গীতিকার গাজী মাজহারুল আনোয়ার, অভিনেতা আহমেদ শরীফ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া মাহবুবুর রহমান, আনিসুল হক, মীর নাসির হোসেন, সালাম মোর্শেদীসহ একদল ব্যবসায়ী নেতাও আসেন ঈদের শুভেচ্ছা জানাতে। অনুষ্ঠানে মঞ্চে বিরোধীদলীয় নেতার পাশে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আর এ গনি, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মাহবুবুর রহমান, এম কে আনোয়ার, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, আ স ম হান্নান শাহ, রফিকুল ইসলাম মিয়া, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে বিএনপির সেলিমা রহমান, আবদুস সালাম, মাসুদ আহমেদ তালুকদার, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, সাইফুল আলম নিরব, মীর সরফত আলী সপু, শিরিন সুলতানা, নিলোফার চৌধুরী মনি, আবদুল কাদের ভুঁইয়া জুয়েল, হাবিবুর রশীদ হাবিবসহ সংসদ কেন্দ্রীয় ও সহযোগী সংগঠনের নেতারাও উপস্থিত ছিলেন। ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে স্বামী শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মাজারে পুষ্পমাল্য অর্পণ করেন খালেদা জিয়া। এ সময় দলের কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment