১. ২০০৬ সালের মত অগ্রিম সেনা নামনোর পায়তারা। তখন নির্বাচনের ৪৪ দিন আগে নেমেছিল। নির্বাচন কমিশনার জাবেদ আলী বলছে, দীর্ঘ সময়ের জন্য সেনা নামানোর প্লান আছে।
২. এবারও ইলেকশন হবে না, এমন সম্ভাবনা প্রবল।
৩. রাজনৈতিক সংঘাত চুড়ান্ত- মানুষ মরছে!
৪. সংবিধানের অযুহাতে একতরফা নির্বাচনের অপচেষ্টা করছে সরকার।
৫. রাজনৈতিক সংকটে একদলীয় নির্বাচনে আর্মি না নামতে জাতিসংঘের হুশিয়ারী আসবে।
৬. ডঃ কামাল হোসেনের বাড়িতে ৪০ সুশীলের বৈঠক।
৭. দেশের প্রায় ৯০ ভাগ মানুষ বর্তমান সরকার চায় না, চায় নিরপেক্ষ সরকার।
৮. রাষ্ট্রদূতদের হুশিয়ারী শুনছে না হাসিনা।
৯. বাড়তি হিসাবে যুক্তরাষ্ট্র, চীন, ও ইইউ ময়দানে। চীনের হুশিয়ারী - বাংলাদেশকে তারা স্বাধীন করতে চায়!
২০০৭ সালেও প্রায় এমনি ঘটনা ঘটেছিল। বেগম খালেদা জিয়া এবং ইয়াজউদ্দিন হুশিয়ারী শুনেননি। হাসিনা ১/১১ উস্কিয়ে এনেছেন। পরে জরুরী সরকার হলে খালেদা জিয়া এবং বিএনপির উপর বিপদ গেছে বেশী।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, এবার আপনিও কারো কথা শুনছেন না। এবার ১/১১র মত কিছু হলে নতুন ষ্টাইলে হবে, পিছনের ভুলভ্রান্তি মেরামত করে। মনে রাখবেন, অতীতে বাংলাদেশের কোনো সেনাপ্রধান বিদায়ী সরকারের জেন্য কাজে আসেনি। সেটা সফিউল্লাহ, এরশাদ, নুরুদ্দিন খান, নাসিম, হারুন, বা মইনউদ্দিন। কেহই তার নিয়োগকর্তাকে বাঁচাতে এগিয়ে আসেনি। আপনার জন্যও তাই হবে।
বিপদ কিন্তু আপনার এবং দলের উপর দিয়া যাবে। কারন লুটপাট করেছেন আপনারা। মাইর খাবে আপনার নেতা মন্ত্রীরা। লেট আস এনজয়!
No comments:
Post a Comment